মাত্র ১০০ টাকা বিনিয়োগ করেও ৬ লাখ টাকার মালিক বনে যাওয়া সম্ভব। এ জন্য শুধু একটা প্রাইজবন্ড কিনতে হবে, আর বছরে চারবার তা মিলিয়ে দেখতে হবে। প্রাইজবন্ড সরকারের চালু করা। সমাজের সব শ্রেণির মানুষের মধ্যে সঞ্চয়প্রবণতা বৃদ্ধির জন্য এটি চালু করে জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তর। স্বাধীনতার পর ১৯৭৪ সালে চালু এ বন্ডের নাম ‘বাংলাদেশ প্রাইজবন্ড’।

প্রাইজবন্ডকে পুরস্কার বন্ড ও লটারি বন্ডও বলা হয়। আবার সুদের কোনো ব্যাপার নেই বলে একে সুদবিহীন বন্ডও বলা হয়। যেকোনো সময় এ প্রাইজবন্ড ভাঙিয়ে টাকা ফেরত নেওয়া যায়। ভাঙানো ও কেনা—দুটোই করা যায় বাংলাদেশ ব্যাংকের সব ক্যাশ অফিস, বাণিজ্যিক ব্যাংক ও ডাকঘর থেকে। বিয়ে, বিবাহবার্ষিকী, জন্মদিন, সুন্নতে খতনা, র‍্যাফেল ড্র—এসব অনুষ্ঠানে প্রাইজবন্ড উপহার দেওয়ার বেশ প্রচলন রয়েছে।
...